ঢাকা , রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিয়ে না করেই মা হলেন আমিশা!

 

আমিশা বলেন, ‘আমি আমার ভাগ্নে, ভাগ্নি এবং খুড়তুতো ভাইবোনদের ডায়াপার চেঞ্জ করতাম। তাদের খাওয়াতাম, ঘুম পাড়িয়ে দিতাম। আমি বলতাম যে আমি পুরো ক্রিকেট টিমের জন্ম দেবো। আমার মা বলতেন, একটা সন্তান আগে হোক, তার পরে দেখা যাবে। কারণ, সন্তান ধারণ এবং মা হওয়া খুবই কঠিন। আমার সন্তানদের প্রতি প্রচণ্ড স্নেহ রয়েছে এবং ওদের প্রতি আমার ভালোবাসা আজীবন থাকবে।’

 

অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘আমি সবসময়ই অনাথ শিশুদের কথা ভাবি। একটা সময়ে ভেবেছিলাম তাদের একটা বাড়ি দেওয়া কত ভালো হবে। তাই আমি চুপিচুপি কিছু বাচ্চাকে দত্তক নিয়েছি। আর তারা জানেও না যে আমি তাদের দত্তক নিয়েছি। আমি চুপিচুপি তাদের শিক্ষার খরচও নিয়েছি। তাদের চিকিৎসা হোক বা শিক্ষা আরও ভালো দেওয়া যায়, সেটার চেষ্টাও করি।’

 

বিয়ে না করা বা সন্তান না নেওয়ায় জীবনটা নিজের মতো করে কাটিয়েছেন আমিশা। তিনি বলেন, ‘আমার যখন পাঁচ থেকে ছয় বছর বয়স, তখনও আমার জুতো এবং ব্যাগের শখ ছিল। সবসময় একটা সুগন্ধির বোতল এবং চিরুনিও থাকত। আমি সবসময়ই মেয়েদের মতো ছিলাম। কিন্তু জীবনের নানা ওঠাপড়া আমায় একজন পুরুষালি ব্যক্তিতে পরিণত করেছিল।’

Tag :
জনপ্রিয়

বিয়ে না করেই মা হলেন আমিশা!

আপডেট সময়: ০৩:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

আমিশা বলেন, ‘আমি আমার ভাগ্নে, ভাগ্নি এবং খুড়তুতো ভাইবোনদের ডায়াপার চেঞ্জ করতাম। তাদের খাওয়াতাম, ঘুম পাড়িয়ে দিতাম। আমি বলতাম যে আমি পুরো ক্রিকেট টিমের জন্ম দেবো। আমার মা বলতেন, একটা সন্তান আগে হোক, তার পরে দেখা যাবে। কারণ, সন্তান ধারণ এবং মা হওয়া খুবই কঠিন। আমার সন্তানদের প্রতি প্রচণ্ড স্নেহ রয়েছে এবং ওদের প্রতি আমার ভালোবাসা আজীবন থাকবে।’

 

অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘আমি সবসময়ই অনাথ শিশুদের কথা ভাবি। একটা সময়ে ভেবেছিলাম তাদের একটা বাড়ি দেওয়া কত ভালো হবে। তাই আমি চুপিচুপি কিছু বাচ্চাকে দত্তক নিয়েছি। আর তারা জানেও না যে আমি তাদের দত্তক নিয়েছি। আমি চুপিচুপি তাদের শিক্ষার খরচও নিয়েছি। তাদের চিকিৎসা হোক বা শিক্ষা আরও ভালো দেওয়া যায়, সেটার চেষ্টাও করি।’

 

বিয়ে না করা বা সন্তান না নেওয়ায় জীবনটা নিজের মতো করে কাটিয়েছেন আমিশা। তিনি বলেন, ‘আমার যখন পাঁচ থেকে ছয় বছর বয়স, তখনও আমার জুতো এবং ব্যাগের শখ ছিল। সবসময় একটা সুগন্ধির বোতল এবং চিরুনিও থাকত। আমি সবসময়ই মেয়েদের মতো ছিলাম। কিন্তু জীবনের নানা ওঠাপড়া আমায় একজন পুরুষালি ব্যক্তিতে পরিণত করেছিল।’