ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এ নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি তাহসিন আলী ও হাবিবুল গণির আদালত এ আদেশ দেন

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) কেন্দ্রীয় কমিটি ও হল সংসদগুলোর নির্বাচন আগমী ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ারি কথা ছিল।

সম্প্রতি ডাকসু নির্বাচনে ছাত্র শিবির সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে একটি রিট করা হয়।

বামজোট মনোনীত প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বিএম ফাহমিদা আলম এ রিটটি দায়ের করেন। 

রিটের আবেদনে বলা হয়, এস এম ফরহাদ আগে ছাত্রলীগের কমিটিতে ছিলেন। এরপরও তিনি কীভাবে ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্যানেলে প্রার্থী হলেন—এমন প্রশ্ন তুলে তাঁর প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।

আর এস এম ফরহাদের পক্ষে শুনানি করেন মোহাম্মদ শিশির মনির। 

একই সঙ্গে রিট আবেদনকারীকে জিএস প্রার্থীর শিবির প্যানেলর সব ধরনের প্রমাণসহ নির্বাচনী ট্রাইবুনালে মামলা অভিযোগ করতে বলা হয়েছে। অভিযোগ গ্রহণ করে সব পক্ষের শুনানি নিয়ে আগামী ২১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন আদালত।

Tag :

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট

আপডেট সময়: ০৪:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এ নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি তাহসিন আলী ও হাবিবুল গণির আদালত এ আদেশ দেন

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) কেন্দ্রীয় কমিটি ও হল সংসদগুলোর নির্বাচন আগমী ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ারি কথা ছিল।

সম্প্রতি ডাকসু নির্বাচনে ছাত্র শিবির সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আদালতে একটি রিট করা হয়।

বামজোট মনোনীত প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বিএম ফাহমিদা আলম এ রিটটি দায়ের করেন। 

রিটের আবেদনে বলা হয়, এস এম ফরহাদ আগে ছাত্রলীগের কমিটিতে ছিলেন। এরপরও তিনি কীভাবে ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্যানেলে প্রার্থী হলেন—এমন প্রশ্ন তুলে তাঁর প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।

আর এস এম ফরহাদের পক্ষে শুনানি করেন মোহাম্মদ শিশির মনির। 

একই সঙ্গে রিট আবেদনকারীকে জিএস প্রার্থীর শিবির প্যানেলর সব ধরনের প্রমাণসহ নির্বাচনী ট্রাইবুনালে মামলা অভিযোগ করতে বলা হয়েছে। অভিযোগ গ্রহণ করে সব পক্ষের শুনানি নিয়ে আগামী ২১ অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন আদালত।