ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানের ইসলামাবাদে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালিত

ইসলামাবাদস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদার সঙ্গে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করেছে। এই উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে আলোচনা ও স্মরণসভা শুরু হয়। হাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান।

 

দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া বাণী পাঠ করা হয়, এবং উপ-হাইকমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম খাঁন দিবসটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বক্তব্য দেন।

 

হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান তার বক্তব্যে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ মুক্তিকামী বাঙালি জাতি স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে ১৪ ডিসেম্বর হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার জন্য পরিকল্পিতভাবে বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।”

 

তিনি আরও বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের এ উপলক্ষে সকলকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের ধারা সমুন্নত রেখে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণের আহ্বান জানান।

 

 

দিবসের শেষে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফিরাত এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।

পাকিস্তানের ইসলামাবাদে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালিত

আপডেট সময়: ০৪:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

ইসলামাবাদস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদার সঙ্গে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করেছে। এই উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে আলোচনা ও স্মরণসভা শুরু হয়। হাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান।

 

দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া বাণী পাঠ করা হয়, এবং উপ-হাইকমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম খাঁন দিবসটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বক্তব্য দেন।

 

হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান তার বক্তব্যে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ মুক্তিকামী বাঙালি জাতি স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে ১৪ ডিসেম্বর হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার জন্য পরিকল্পিতভাবে বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।”

 

তিনি আরও বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের এ উপলক্ষে সকলকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের ধারা সমুন্নত রেখে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণের আহ্বান জানান।

 

 

দিবসের শেষে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফিরাত এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।