ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন : প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্বে কংগ্রেসের সংসদ সদস্যদের বিক্ষোভ

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে কংগ্রেস দল বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তা দাবিতে একটি বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এই বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেন কেরালার ওয়েনাড থেকে লোকসভায় নির্বাচিত কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদেরা।

মঙ্গলবার সকালে, সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত পার্লামেন্ট ভবনের সামনে এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। প্রিয়াঙ্কা এবং অন্যান্য কংগ্রেস সদস্যরা ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের পাশে আছি’ এবং ‘বাংলাদেশের হিন্দু ও খ্রিষ্টানদের পাশে দাঁড়িয়ে আছি’ লেখা ব্যাগ নিয়ে বিক্ষোভে অংশ নেন।

এই বিক্ষোভের মাধ্যমে কংগ্রেস সরকারকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য দায়ী করতে চেয়েছে। তারা দাবি করেছে যে, কেন্দ্রীয় সরকার কেন নীরব এবং কেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অধিকার নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয় না। কংগ্রেসের এই পদক্ষেপ স্পষ্টভাবে তাদের নীতি প্রদর্শন করছে, যা শুধু ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকার রক্ষা নয়, বরং বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের পাশেও দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেয়।

বিক্ষোভের সময় সুবিচার চেয়ে নানা স্লোগান দেওয়া হয় এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দায়িত্বহীনতার জন্য দায়ী করা হয়। বিজেপি বারবার কংগ্রেসকে দোষারোপ করেছে, তবে কংগ্রেস সরকারের নিষ্ক্রিয়তার বিরুদ্ধে সরব হয়েছে এবং সংখ্যালঘুদের প্রতি তাদের সমর্থন প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন : প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্বে কংগ্রেসের সংসদ সদস্যদের বিক্ষোভ

আপডেট সময়: ০৫:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে কংগ্রেস দল বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তা দাবিতে একটি বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এই বিক্ষোভের নেতৃত্ব দেন কেরালার ওয়েনাড থেকে লোকসভায় নির্বাচিত কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদেরা।

মঙ্গলবার সকালে, সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত পার্লামেন্ট ভবনের সামনে এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। প্রিয়াঙ্কা এবং অন্যান্য কংগ্রেস সদস্যরা ‘বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের পাশে আছি’ এবং ‘বাংলাদেশের হিন্দু ও খ্রিষ্টানদের পাশে দাঁড়িয়ে আছি’ লেখা ব্যাগ নিয়ে বিক্ষোভে অংশ নেন।

এই বিক্ষোভের মাধ্যমে কংগ্রেস সরকারকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য দায়ী করতে চেয়েছে। তারা দাবি করেছে যে, কেন্দ্রীয় সরকার কেন নীরব এবং কেন বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অধিকার নিয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয় না। কংগ্রেসের এই পদক্ষেপ স্পষ্টভাবে তাদের নীতি প্রদর্শন করছে, যা শুধু ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকার রক্ষা নয়, বরং বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের পাশেও দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেয়।

বিক্ষোভের সময় সুবিচার চেয়ে নানা স্লোগান দেওয়া হয় এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে দায়িত্বহীনতার জন্য দায়ী করা হয়। বিজেপি বারবার কংগ্রেসকে দোষারোপ করেছে, তবে কংগ্রেস সরকারের নিষ্ক্রিয়তার বিরুদ্ধে সরব হয়েছে এবং সংখ্যালঘুদের প্রতি তাদের সমর্থন প্রকাশ করেছে।