ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“সবচেয়ে বিতর্কিত ফাইলগুলো পুড়ে গেছে”: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু হওয়ার পর সচিবালয়ে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা রহস্যজনক। তিনি দাবি করেছেন, “সবচেয়ে বিতর্কিত ফাইলগুলো পুড়ে গেছে,” যা দেশব্যাপী আলোচনা ও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আয়োজিত একটি আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

 

রিজভী অভিযোগ করেছেন যে, “পতিত ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে,” এবং প্রশাসনে ওই সকল ব্যক্তিদের রাখা হচ্ছে যারা শেখ হাসিনাকে রক্ষা করতে কাজ করেছিলেন। তিনি বলেন, সরকার এখন বিপ্লবী চেতনার লোকদের দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে না, বরং যারা সরকারের পক্ষ থেকে কাজ করেছেন, তাদেরই প্রশাসনে রাখা হয়েছে।

 

এছাড়া, তিনি নির্বাচনী সংস্কারের প্রসঙ্গে বলেন, “সংস্কার চলবে, নির্বাচনও চলবে,” তবে সংস্কার ও নির্বাচনকে আলাদা করে দেখা হচ্ছে, যা তাকে “দুরভিসন্ধিমূলক” মনে হয়েছে। তিনি মঈনুদ্দিন ও ফখরুদ্দিনের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, শুধু সংস্কারের কথা বললে তাদের নামই স্মরণ হয়। রিজভী আরও দাবি করেন, যারা জনগণের ভোটকে ভয় পায় এবং ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়, তারাই আনুপাতিক ভোটের কথা বলছে।

“সবচেয়ে বিতর্কিত ফাইলগুলো পুড়ে গেছে”: রিজভী

আপডেট সময়: ০২:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু হওয়ার পর সচিবালয়ে ঘটে যাওয়া অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা রহস্যজনক। তিনি দাবি করেছেন, “সবচেয়ে বিতর্কিত ফাইলগুলো পুড়ে গেছে,” যা দেশব্যাপী আলোচনা ও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আয়োজিত একটি আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

 

রিজভী অভিযোগ করেছেন যে, “পতিত ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে,” এবং প্রশাসনে ওই সকল ব্যক্তিদের রাখা হচ্ছে যারা শেখ হাসিনাকে রক্ষা করতে কাজ করেছিলেন। তিনি বলেন, সরকার এখন বিপ্লবী চেতনার লোকদের দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে না, বরং যারা সরকারের পক্ষ থেকে কাজ করেছেন, তাদেরই প্রশাসনে রাখা হয়েছে।

 

এছাড়া, তিনি নির্বাচনী সংস্কারের প্রসঙ্গে বলেন, “সংস্কার চলবে, নির্বাচনও চলবে,” তবে সংস্কার ও নির্বাচনকে আলাদা করে দেখা হচ্ছে, যা তাকে “দুরভিসন্ধিমূলক” মনে হয়েছে। তিনি মঈনুদ্দিন ও ফখরুদ্দিনের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, শুধু সংস্কারের কথা বললে তাদের নামই স্মরণ হয়। রিজভী আরও দাবি করেন, যারা জনগণের ভোটকে ভয় পায় এবং ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়, তারাই আনুপাতিক ভোটের কথা বলছে।