ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘অজ্ঞানপার্টির’ খপ্পরে পরে স্মার্টফোন খোয়ালেন উপসচিব!

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব দিলীপ কুমার দেবনাথকে বাসের ভেতর থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার ভোররাতে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও বাস সুপারভাইজারের ধারণা, তিনি অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে পড়েছিলেন।

 

পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তেজগাঁও থানা।

 

উপ-পরিদর্শক শুকহরি মধু গণমাধ্যমকে জানান, রাত দেড়টার দিকে তেজগাঁও শাহীন স্কুলের সামনের চেকপোস্টে কর্তব্যরত ছিলেন তিনি। তখন হামজা এক্সপ্রেসের একটি বাস সেখানে এসে থামে এবং স্টাফরা তাকে জানান যে বাসের মধ্যে এক ব্যক্তি অচেতন হয়ে আছেন।

 

বাসের স্টাফদের কাছ থেকে শুকহরি জানতে পারেন ওই ব্যক্তি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসছিলেন। সায়েদাবাদে তার নামার কথা ছিল। সেখানে বাসের সুপারভাইজার তাকে নামার জন্য ডাকাডাকি করলে তিনি সাড়া দেননি। চট্টগ্রাম থেকে আসার পথে দিলীপ কুমারের পাশের আসনে যে যাত্রী ছিলেন সায়েদাবাদে বাস থামার পর তাকে আর পাওয়া যায়নি। দিলীপ কুমারকে উদ্ধারের পর রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়।

 

তিনি বলেন, দিলীপ কুমারের ব্যাগে থাকা ভিজিটিং কার্ড দেখে জানা যায় যে তিনি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব। পরবর্তীতে তার স্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনিও হাসপাতালে আসেন।

 

উপসচিব দিলীপ কুমারের স্ত্রী জানান, তাদের বাসা মিরপুরে। উপসচিব পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ঘুরতে গিয়েছিলেন। তার কাছে থাকা স্মার্টফোনটিও পাওয়া যায়নি।

‘অজ্ঞানপার্টির’ খপ্পরে পরে স্মার্টফোন খোয়ালেন উপসচিব!

আপডেট সময়: ০২:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব দিলীপ কুমার দেবনাথকে বাসের ভেতর থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার ভোররাতে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও বাস সুপারভাইজারের ধারণা, তিনি অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে পড়েছিলেন।

 

পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তেজগাঁও থানা।

 

উপ-পরিদর্শক শুকহরি মধু গণমাধ্যমকে জানান, রাত দেড়টার দিকে তেজগাঁও শাহীন স্কুলের সামনের চেকপোস্টে কর্তব্যরত ছিলেন তিনি। তখন হামজা এক্সপ্রেসের একটি বাস সেখানে এসে থামে এবং স্টাফরা তাকে জানান যে বাসের মধ্যে এক ব্যক্তি অচেতন হয়ে আছেন।

 

বাসের স্টাফদের কাছ থেকে শুকহরি জানতে পারেন ওই ব্যক্তি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসছিলেন। সায়েদাবাদে তার নামার কথা ছিল। সেখানে বাসের সুপারভাইজার তাকে নামার জন্য ডাকাডাকি করলে তিনি সাড়া দেননি। চট্টগ্রাম থেকে আসার পথে দিলীপ কুমারের পাশের আসনে যে যাত্রী ছিলেন সায়েদাবাদে বাস থামার পর তাকে আর পাওয়া যায়নি। দিলীপ কুমারকে উদ্ধারের পর রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়।

 

তিনি বলেন, দিলীপ কুমারের ব্যাগে থাকা ভিজিটিং কার্ড দেখে জানা যায় যে তিনি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব। পরবর্তীতে তার স্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনিও হাসপাতালে আসেন।

 

উপসচিব দিলীপ কুমারের স্ত্রী জানান, তাদের বাসা মিরপুরে। উপসচিব পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ঘুরতে গিয়েছিলেন। তার কাছে থাকা স্মার্টফোনটিও পাওয়া যায়নি।