ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৭ বছর পর দেখা হবে মা ও ছেলের

প্রায় অর্ধযুগ অপেক্ষার পর লন্ডনে মাকে অভ্যর্থনা জানাবেন তারেক রহমান।

 

আজ, ৭ জানুয়ারি ২০২৫, উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে তিনি লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন। সেখানে তাকে অভ্যর্থনা জানাবেন তার বড় ছেলে এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, তারেক রহমান, পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও অন্যান্য পরিবার সদস্যরা।

 

এটি হবে অর্ধযুগেরও বেশি সময় পর মা ও ছেলের মিলন। বিমানবন্দরের সামনে যুক্তরাজ্য বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী তাদের প্রিয় নেত্রীকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত থাকবেন। এরপর খালেদা জিয়াকে বিশেষায়িত হাসপাতাল ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি করা হবে, যেখানে তার চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

 

খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতার কারণে বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে তার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে এসেছে। এই উদ্দেশ্যে দলের নেতাকর্মীরা আন্দোলন করেছিল, এবং তার পরিবারের পক্ষ থেকে বারবার সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছিল, কিন্তু কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর সব বাধা দূর হয় এবং খালেদা জিয়া মুক্তি পান। এরপরই তার চিকিৎসার প্রস্তুতি শুরু হয় এবং আজ অবশেষে তিনি লন্ডনে যাচ্ছেন।

 

এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ধরনের আবেগ এবং উচ্ছ্বাস কাজ করছে, এবং বিমানবন্দরে খালেদা জিয়াকে বিদায় জানানোর জন্য তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতার কথা শুনে তাকে সহায়তা প্রদান করেছেন, এবং তার রাজকীয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে।

৭ বছর পর দেখা হবে মা ও ছেলের

আপডেট সময়: ০৩:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৫

প্রায় অর্ধযুগ অপেক্ষার পর লন্ডনে মাকে অভ্যর্থনা জানাবেন তারেক রহমান।

 

আজ, ৭ জানুয়ারি ২০২৫, উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে তিনি লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন। সেখানে তাকে অভ্যর্থনা জানাবেন তার বড় ছেলে এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, তারেক রহমান, পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও অন্যান্য পরিবার সদস্যরা।

 

এটি হবে অর্ধযুগেরও বেশি সময় পর মা ও ছেলের মিলন। বিমানবন্দরের সামনে যুক্তরাজ্য বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী তাদের প্রিয় নেত্রীকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত থাকবেন। এরপর খালেদা জিয়াকে বিশেষায়িত হাসপাতাল ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি করা হবে, যেখানে তার চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

 

খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতার কারণে বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে তার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে এসেছে। এই উদ্দেশ্যে দলের নেতাকর্মীরা আন্দোলন করেছিল, এবং তার পরিবারের পক্ষ থেকে বারবার সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছিল, কিন্তু কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর সব বাধা দূর হয় এবং খালেদা জিয়া মুক্তি পান। এরপরই তার চিকিৎসার প্রস্তুতি শুরু হয় এবং আজ অবশেষে তিনি লন্ডনে যাচ্ছেন।

 

এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ধরনের আবেগ এবং উচ্ছ্বাস কাজ করছে, এবং বিমানবন্দরে খালেদা জিয়াকে বিদায় জানানোর জন্য তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি খালেদা জিয়ার শারীরিক অসুস্থতার কথা শুনে তাকে সহায়তা প্রদান করেছেন, এবং তার রাজকীয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে।