ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোপালগঞ্জের বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২৫

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলার চৌরঙ্গী মোড়ে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে উভয়পক্ষ ইটপাটকেল ছুড়ে পরস্পরকে আঘাত করে।

 

 

মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) শীতল চন্দ্র পাল বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম ও নির্বাহী কমিটির সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেসবাহ সমর্থকদের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্ব চলছিল। এরই জেরে শুক্রবার সন্ধ্যায় মেসবাহ সমর্থক এক ব্যক্তি চৌরঙ্গী মোড়ে ক্যালেন্ডার বিতরণ করতে গেলে সেলিমের সমর্থকরা তাকে মারধর করেন।

 

 

এ ঘটনার পর, উভয়পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষস্থলে উপস্থিত হয় এবং প্রায় এক হাজার লোক ঘটনাস্থলে জড়ো হয়। সংঘর্ষের সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় লাগে।

 

 

আহতদের মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, যার মধ্যে অল্প আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

গোপালগঞ্জের বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২৫

আপডেট সময়: ০৩:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলার চৌরঙ্গী মোড়ে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে উভয়পক্ষ ইটপাটকেল ছুড়ে পরস্পরকে আঘাত করে।

 

 

মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) শীতল চন্দ্র পাল বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম ও নির্বাহী কমিটির সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেসবাহ সমর্থকদের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দ্বন্দ্ব চলছিল। এরই জেরে শুক্রবার সন্ধ্যায় মেসবাহ সমর্থক এক ব্যক্তি চৌরঙ্গী মোড়ে ক্যালেন্ডার বিতরণ করতে গেলে সেলিমের সমর্থকরা তাকে মারধর করেন।

 

 

এ ঘটনার পর, উভয়পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষস্থলে উপস্থিত হয় এবং প্রায় এক হাজার লোক ঘটনাস্থলে জড়ো হয়। সংঘর্ষের সময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় লাগে।

 

 

আহতদের মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, যার মধ্যে অল্প আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।