ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডেসটিনির রফিকুল আমিনের সাজা শুরুর আগেই শেষ

২০১২ সালে ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪০, সকল আসামিকে ১২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেছে। আসামিদের মধ্যে ১৯ জন রয়েছে, যাদের মধ্যে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিন অন্যতম।

 

 

আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি ২০২৫) আদালতের বিচারক মো. রবিউল আলম এই রায় প্রদান করেন। বেলাল হোসেন, আদালতের বেঞ্চ সহকারী, গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আদালত রায়ে উল্লেখ করেছে যে, ডেসটিনি গ্রুপের এমডি রফিকুল আমিন ও চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ২০১২ সালের ১৪ অক্টোবর থেকে কারাগারে থাকায় তাদের সাজার মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে।

 

 

এছাড়া, আদালত ৬ মাসের মধ্যে আসামিদেরকে মামলার উল্লিখিত অর্থের দ্বিগুণ—৪ হাজার ৫১৫ কোটি ৫৭ লাখ ৫৪ হাজার ৪৫৪ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন।

 

প্রসঙ্গত, ডেসটিনি গ্রুপের বিরুদ্ধে দুই হাজার ২৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার ২২৭ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই দুদকের উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরকার কলাবাগান থানায় মামলা করেন। অভিযোগ গঠন করা হয় ২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট।

 

 

বর্তমানে জামিনে থাকা প্রেসিডেন্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ আদালতে হাজির ছিলেন। তাকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

 

 

এদিকে, ১৫ জন আসামি পলাতক রয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। পলাতক আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে এই রায় কার্যকর হবে।

ডেসটিনির রফিকুল আমিনের সাজা শুরুর আগেই শেষ

আপডেট সময়: ০৩:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

২০১২ সালে ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪০, সকল আসামিকে ১২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেছে। আসামিদের মধ্যে ১৯ জন রয়েছে, যাদের মধ্যে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিন অন্যতম।

 

 

আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি ২০২৫) আদালতের বিচারক মো. রবিউল আলম এই রায় প্রদান করেন। বেলাল হোসেন, আদালতের বেঞ্চ সহকারী, গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আদালত রায়ে উল্লেখ করেছে যে, ডেসটিনি গ্রুপের এমডি রফিকুল আমিন ও চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ২০১২ সালের ১৪ অক্টোবর থেকে কারাগারে থাকায় তাদের সাজার মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে।

 

 

এছাড়া, আদালত ৬ মাসের মধ্যে আসামিদেরকে মামলার উল্লিখিত অর্থের দ্বিগুণ—৪ হাজার ৫১৫ কোটি ৫৭ লাখ ৫৪ হাজার ৪৫৪ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন।

 

প্রসঙ্গত, ডেসটিনি গ্রুপের বিরুদ্ধে দুই হাজার ২৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার ২২৭ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই দুদকের উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরকার কলাবাগান থানায় মামলা করেন। অভিযোগ গঠন করা হয় ২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট।

 

 

বর্তমানে জামিনে থাকা প্রেসিডেন্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ আদালতে হাজির ছিলেন। তাকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

 

 

এদিকে, ১৫ জন আসামি পলাতক রয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। পলাতক আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে এই রায় কার্যকর হবে।