ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অঝোরে কাঁদছেন সেলেনা গোমেজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করে তাদের নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে, এমনকি অনেককে গ্রেপ্তারও করা হচ্ছে। এসব ঘটনা দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মার্কিন গায়িকা ও অভিনেত্রী সেলেনা গোমেজ। সম্প্রতি সেলেনা তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে অঝোরে কাঁদতে দেখা যায় তাকে। ভিডিওটির ক্যাপশনে সেলেনা লেখেন, “আমি দুঃখিত।”

 

ভিডিওতে কাঁদতে কাঁদতে সেলেনা বলেন, “সবাইকে বলতে চাই, আমি খুবই দুঃখিত। অনেকে হামলার শিকার হচ্ছেন, শিশুরা বাদ যাচ্ছে না; আমি বুঝতে পারছি না, কী হচ্ছে। আমি খুবই দুঃখিত। যদি আমি কিছু করতে পারতাম! কিন্তু সেটা সম্ভব নয়। আমি জানি না কী করব। তবে আমি প্রতিজ্ঞা করছি, সম্ভব সবকিছু করব।”

 

এদিকে, সেলেনার এই আবেগঘন বার্তার পর কিছু মানুষ তাকে কড়া সমালোচনা করেন। কেউ কেউ দাবি তুলেন, তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা উচিত। এসব মন্তব্যের কারণে সেলেনা ভিডিওটি মুছে দেন।

 

সেলেনা গোমেজের পরিবার মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়ে থিতু হয়েছে, তাই তিনি অভিবাসীদের প্রতি সহানুভূতির মনোভাব পোষণ করেন। তাঁর এমন আবেগপ্রবণ অবস্থান অনেকের কাছে প্রশংসিত হলেও কিছু সমালোচনা ও বিতর্কের জন্ম দেয়।

অঝোরে কাঁদছেন সেলেনা গোমেজ

আপডেট সময়: ০২:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করে তাদের নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে, এমনকি অনেককে গ্রেপ্তারও করা হচ্ছে। এসব ঘটনা দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মার্কিন গায়িকা ও অভিনেত্রী সেলেনা গোমেজ। সম্প্রতি সেলেনা তার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে অঝোরে কাঁদতে দেখা যায় তাকে। ভিডিওটির ক্যাপশনে সেলেনা লেখেন, “আমি দুঃখিত।”

 

ভিডিওতে কাঁদতে কাঁদতে সেলেনা বলেন, “সবাইকে বলতে চাই, আমি খুবই দুঃখিত। অনেকে হামলার শিকার হচ্ছেন, শিশুরা বাদ যাচ্ছে না; আমি বুঝতে পারছি না, কী হচ্ছে। আমি খুবই দুঃখিত। যদি আমি কিছু করতে পারতাম! কিন্তু সেটা সম্ভব নয়। আমি জানি না কী করব। তবে আমি প্রতিজ্ঞা করছি, সম্ভব সবকিছু করব।”

 

এদিকে, সেলেনার এই আবেগঘন বার্তার পর কিছু মানুষ তাকে কড়া সমালোচনা করেন। কেউ কেউ দাবি তুলেন, তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা উচিত। এসব মন্তব্যের কারণে সেলেনা ভিডিওটি মুছে দেন।

 

সেলেনা গোমেজের পরিবার মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়ে থিতু হয়েছে, তাই তিনি অভিবাসীদের প্রতি সহানুভূতির মনোভাব পোষণ করেন। তাঁর এমন আবেগপ্রবণ অবস্থান অনেকের কাছে প্রশংসিত হলেও কিছু সমালোচনা ও বিতর্কের জন্ম দেয়।