ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দৌলতদিয়া নিষিদ্ধপল্লিতে যুবকের আত্মহত্যা

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া নিষিদ্ধপল্লিতে (পূর্বপাড়া) ভাড়া ঘরের বাঁশের আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে মামুন (৩২) নামে এক যুবক আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

 

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সাজেদা বেগম নামে এক বাড়িওয়ালির ভাড়া ঘরে তিনি আত্মহত্যা করেন বলে পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান।

 

নিহত মামুন উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের সামসু মাস্টারপাড়া গ্রামের সামচু মাস্টারের ছেলে।

 

জানা গেছে, বাড়িতে মামুনের স্ত্রী-সন্তান রয়েছে। পাশাপাশি নিষিদ্ধপল্লিতে সুমি আক্তার নামে একটি মেয়ের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এ নিয়ে তিনি প্রচণ্ড মানসিক চাপে ছিলেন। এ ছাড়া তিনি নিয়মিত বিভিন্ন মাদক সেবন করতেন। ধারদেনাও ছিল বিভিন্নজনের কাছে।

 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলে থাকতে দেখে মামুনের মেয়ে লোক সুমি চিৎকার দেয়। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

 

গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি রাকিবুল ইসলাম কালবেলাকে জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহ, অতিরিক্ত মাদক সেবন ও হতাশাগ্রস্ত হয়ে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন। তবে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পরে প্রকৃত সত্য জানা যাবে।

দৌলতদিয়া নিষিদ্ধপল্লিতে যুবকের আত্মহত্যা

আপডেট সময়: ০৪:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া নিষিদ্ধপল্লিতে (পূর্বপাড়া) ভাড়া ঘরের বাঁশের আড়ার সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে মামুন (৩২) নামে এক যুবক আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

 

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সাজেদা বেগম নামে এক বাড়িওয়ালির ভাড়া ঘরে তিনি আত্মহত্যা করেন বলে পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান।

 

নিহত মামুন উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের সামসু মাস্টারপাড়া গ্রামের সামচু মাস্টারের ছেলে।

 

জানা গেছে, বাড়িতে মামুনের স্ত্রী-সন্তান রয়েছে। পাশাপাশি নিষিদ্ধপল্লিতে সুমি আক্তার নামে একটি মেয়ের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এ নিয়ে তিনি প্রচণ্ড মানসিক চাপে ছিলেন। এ ছাড়া তিনি নিয়মিত বিভিন্ন মাদক সেবন করতেন। ধারদেনাও ছিল বিভিন্নজনের কাছে।

 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলে থাকতে দেখে মামুনের মেয়ে লোক সুমি চিৎকার দেয়। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

 

গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি রাকিবুল ইসলাম কালবেলাকে জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহ, অতিরিক্ত মাদক সেবন ও হতাশাগ্রস্ত হয়ে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন। তবে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পরে প্রকৃত সত্য জানা যাবে।