ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুম্ভমেলায় ‘ভাইরাল’ সেই মোনালিসা প্রথম সিনেমার জন্য পাচ্ছেন ২১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক

ভারতের উত্তর প্রদেশের মহা কুম্ভ মেলায় রুদ্রাক্ষের মালা বিক্রি করতে গিয়ে ভাইরাল হন ১৬ বছর বয়সী মোনালিসা ভোঁশলে। এক আলোকচিত্রী তার ছবি তোলেন, এবং সেই ছবিই বদলে দেয় মোনালিসার জীবন। নীল-বাদামি চোখের মোনালিসার ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর পরিচালক সনোজ মিশ্র তাকে তার আসন্ন সিনেমা ‘দ্য ডায়েরি অব মণিপুর’-এর জন্য নির্বাচন করেন।

এখন আর মোনালিসাকে মেলায় মালার পসরা সাজাতে হয় না। তিনি এখন দেশের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্তে বিমানে চড়ে ছবির প্রচারে যাচ্ছেন, মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলছেন, এবং দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।

নিজের প্রথম সিনেমার জন্য মোনালিসা পাচ্ছেন ২১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক। এক বা দুই লক্ষ নয়, এই বিশাল অঙ্কের পারিশ্রমিক তাকে সিনেমার জন্য দেওয়া হয়েছে, এবং ইতিমধ্যে কিছু টাকা অগ্রিমও দেওয়া হয়েছে। এই অঙ্কের টাকা একসঙ্গে কখনোই দেখেনি মোনালিসা, এবং এই সুযোগ তার জীবনে এক নতুন অধ্যায় শুরু করেছে।

সিনেমার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে, এবং সনোজ মিশ্র ইতিমধ্যেই মোনালিসার বাড়ি, মধ্যপ্রদেশের খরগোন জেলার মাহেশ্বর গ্রামে গিয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন। মোনালিসা ইংরেজিতে খুব পারদর্শী নন, তবে শোবিজে সফল হওয়ার জন্য ইংরেজি শেখানোর দায়িত্ব নিয়েছেন সনোজ মিশ্র।

এখন মোনালিসাকে পর্দায় দেখতে অপেক্ষা করছে সবাই, এবং তার নতুন জীবনের সূচনা হয়েছে এক নতুন পর্বের মাধ্যমে।

কুম্ভমেলায় ‘ভাইরাল’ সেই মোনালিসা প্রথম সিনেমার জন্য পাচ্ছেন ২১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক

আপডেট সময়: ০২:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ভারতের উত্তর প্রদেশের মহা কুম্ভ মেলায় রুদ্রাক্ষের মালা বিক্রি করতে গিয়ে ভাইরাল হন ১৬ বছর বয়সী মোনালিসা ভোঁশলে। এক আলোকচিত্রী তার ছবি তোলেন, এবং সেই ছবিই বদলে দেয় মোনালিসার জীবন। নীল-বাদামি চোখের মোনালিসার ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর পরিচালক সনোজ মিশ্র তাকে তার আসন্ন সিনেমা ‘দ্য ডায়েরি অব মণিপুর’-এর জন্য নির্বাচন করেন।

এখন আর মোনালিসাকে মেলায় মালার পসরা সাজাতে হয় না। তিনি এখন দেশের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্তে বিমানে চড়ে ছবির প্রচারে যাচ্ছেন, মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলছেন, এবং দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।

নিজের প্রথম সিনেমার জন্য মোনালিসা পাচ্ছেন ২১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক। এক বা দুই লক্ষ নয়, এই বিশাল অঙ্কের পারিশ্রমিক তাকে সিনেমার জন্য দেওয়া হয়েছে, এবং ইতিমধ্যে কিছু টাকা অগ্রিমও দেওয়া হয়েছে। এই অঙ্কের টাকা একসঙ্গে কখনোই দেখেনি মোনালিসা, এবং এই সুযোগ তার জীবনে এক নতুন অধ্যায় শুরু করেছে।

সিনেমার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে, এবং সনোজ মিশ্র ইতিমধ্যেই মোনালিসার বাড়ি, মধ্যপ্রদেশের খরগোন জেলার মাহেশ্বর গ্রামে গিয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন। মোনালিসা ইংরেজিতে খুব পারদর্শী নন, তবে শোবিজে সফল হওয়ার জন্য ইংরেজি শেখানোর দায়িত্ব নিয়েছেন সনোজ মিশ্র।

এখন মোনালিসাকে পর্দায় দেখতে অপেক্ষা করছে সবাই, এবং তার নতুন জীবনের সূচনা হয়েছে এক নতুন পর্বের মাধ্যমে।