ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তৃতীয়বার সংসার ভাঙলো হৃদয় খানের

বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হৃদয় খান বর্তমান সময়ে তার ব্যক্তিজীবন নিয়েই বেশ আলোচনায় থাকেন, বিশেষত তার বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে। ২০১৭ সালে তৃতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি, তবে সেই সংসারেও বিচ্ছেদের সুর বাজল। তার তৃতীয় স্ত্রী হুমায়রা, হৃদয়ের জীবনযাপন ও আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে ডিভোর্স দেন।

 

বিয়ের কয়েক বছর পর, হৃদয় খান ও হুমায়রার সংসার আর টেকেনি। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, তাদের ডিভোর্স দীর্ঘদিন আগে হয়ে গেছে, তবে বিষয়টি গোপন রাখে হৃদয় ও তার পরিবার। হুমায়রা বিভিন্ন কারণে হৃদয়ের প্রতি বিরক্ত হয়ে তাকে ডিভোর্স লেটার পাঠান। তবে, ডিভোর্সের বিষয়টি এতদিন গোপন রাখার কারণ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি হৃদয় বা তার পরিবার।

 

বিচ্ছেদের খবরটি প্রকাশ পেয়ে গেলেও, এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলতে নারাজ হৃদয় খান। তিনি জানান, বিষয়টি খুবই সেনসেটিভ, তাই আপাতত এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চান না।

 

এর আগে, ২০১৫ সালের ১ আগস্ট হৃদয় খান তার চেয়ে বয়সে বড় জনপ্রিয় মডেল-অভিনেত্রী সুজানা জাফরকে বিয়ে করেছিলেন। এই বিয়েটি চারদিকে আলোচনার সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু এক বছরের মধ্যেই, ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল তাদের ডিভোর্স হয়ে যায়।

 

হৃদয়ের বিয়ের ইতিহাসে এটি তৃতীয় বিচ্ছেদ হলেও, তার প্রথম বিয়ে ছিল ২০১০ সালে পূর্ণিমা আক্তার নামে একজনকে। তবে, মাত্র ছয় মাসের মধ্যে সেই সংসারও ভেঙে যায়।

 

এভাবে, হৃদয় খানের ব্যক্তিগত জীবন একের পর এক বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেও, তার কাজের ক্ষেত্রে তিনি এখনো জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হিসেবে পরিচিত।

তৃতীয়বার সংসার ভাঙলো হৃদয় খানের

আপডেট সময়: ০২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হৃদয় খান বর্তমান সময়ে তার ব্যক্তিজীবন নিয়েই বেশ আলোচনায় থাকেন, বিশেষত তার বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে। ২০১৭ সালে তৃতীয়বারের মতো বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি, তবে সেই সংসারেও বিচ্ছেদের সুর বাজল। তার তৃতীয় স্ত্রী হুমায়রা, হৃদয়ের জীবনযাপন ও আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে তাকে ডিভোর্স দেন।

 

বিয়ের কয়েক বছর পর, হৃদয় খান ও হুমায়রার সংসার আর টেকেনি। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, তাদের ডিভোর্স দীর্ঘদিন আগে হয়ে গেছে, তবে বিষয়টি গোপন রাখে হৃদয় ও তার পরিবার। হুমায়রা বিভিন্ন কারণে হৃদয়ের প্রতি বিরক্ত হয়ে তাকে ডিভোর্স লেটার পাঠান। তবে, ডিভোর্সের বিষয়টি এতদিন গোপন রাখার কারণ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি হৃদয় বা তার পরিবার।

 

বিচ্ছেদের খবরটি প্রকাশ পেয়ে গেলেও, এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলতে নারাজ হৃদয় খান। তিনি জানান, বিষয়টি খুবই সেনসেটিভ, তাই আপাতত এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চান না।

 

এর আগে, ২০১৫ সালের ১ আগস্ট হৃদয় খান তার চেয়ে বয়সে বড় জনপ্রিয় মডেল-অভিনেত্রী সুজানা জাফরকে বিয়ে করেছিলেন। এই বিয়েটি চারদিকে আলোচনার সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু এক বছরের মধ্যেই, ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল তাদের ডিভোর্স হয়ে যায়।

 

হৃদয়ের বিয়ের ইতিহাসে এটি তৃতীয় বিচ্ছেদ হলেও, তার প্রথম বিয়ে ছিল ২০১০ সালে পূর্ণিমা আক্তার নামে একজনকে। তবে, মাত্র ছয় মাসের মধ্যে সেই সংসারও ভেঙে যায়।

 

এভাবে, হৃদয় খানের ব্যক্তিগত জীবন একের পর এক বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেও, তার কাজের ক্ষেত্রে তিনি এখনো জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হিসেবে পরিচিত।