ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ন্যায্যমূল্যের দোকান খুলতেই ভিড়

বেলা সাড়ে ১১টা। সবে বিক্রির প্রস্তুতি। এরই মধ্যে গোটাদশেক মানুষের জটলা। লোক বাড়তে থাকলে আরো পরে বিক্রির কথা বলে দেওয়া হয়। এক পর্যায়ে খেজুর দিয়ে বিক্রিও শুরু করা হয়। কিছুটা সময় নিয়ে বিক্রি হয় আরো অন্তত ২০ ধরণের পণ্য, যেগুলো রমজানে অত্যাবশ্যকীয়।

 

আজ শনিবার সকালে এমন পরিস্থিতির দেখা ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর মুক্তমঞ্চের প্রবেশমুখে। সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে জড়িতরা ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রির দোকান দিয়েছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানে ভিড় বাড়তে থাকে। দুপুর থেকে শুরু হয় সব ধরণের পণ্য বিক্রি।

 

এর আগে আগ্রহী ক্রেতাদের নাম লিপিবদ্ধ করা হয়। তবে নাম লিপিবদ্ধ ছাড়াও ক্রেতারা পণ্য নিতে পেরেছেন। বাজারের চেয়ে কমদামে পণ্য নিতে পেরে ক্রেতারাও বেশ খুশি। বিক্রেতারা বলছেন, সাধারণ মানুষকে সেবা দিতে পেরে তারাও অনেক আনন্দিত।

 

খেজুর কিনে নেওয়া মো. শরীফ হোসেন বলেন, ‘বাজার থেকে কেজি প্রতি ৫০ টাকা কম দরে কিনতে পেরেছি। অন্য পণ্য কেনার জন্য নাম লিখিয়ে পরে এসে নিয়ে যাব। ছাত্ররা আমাদের জন্য যে উদ্যোগ নিয়েছে সেটা অবশ্যই প্রশংসনীয়।

 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি মো. আতিকুর রহমান বলেন, ‘পুরো রমজানজুড়ে আমরা এ কার্যক্রম চালিয়ে যেতে চাই। বাজারে যেন বেশি দামে পণ্য বিক্রি না হয় এবং ক্রেতাদের হাতে ন্যায্যমূল্যে তুলে দিতে আমাদের এ উদ্যোগ।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ন্যায্যমূল্যের দোকান খুলতেই ভিড়

আপডেট সময়: ০২:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

বেলা সাড়ে ১১টা। সবে বিক্রির প্রস্তুতি। এরই মধ্যে গোটাদশেক মানুষের জটলা। লোক বাড়তে থাকলে আরো পরে বিক্রির কথা বলে দেওয়া হয়। এক পর্যায়ে খেজুর দিয়ে বিক্রিও শুরু করা হয়। কিছুটা সময় নিয়ে বিক্রি হয় আরো অন্তত ২০ ধরণের পণ্য, যেগুলো রমজানে অত্যাবশ্যকীয়।

 

আজ শনিবার সকালে এমন পরিস্থিতির দেখা ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর মুক্তমঞ্চের প্রবেশমুখে। সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে জড়িতরা ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রির দোকান দিয়েছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানে ভিড় বাড়তে থাকে। দুপুর থেকে শুরু হয় সব ধরণের পণ্য বিক্রি।

 

এর আগে আগ্রহী ক্রেতাদের নাম লিপিবদ্ধ করা হয়। তবে নাম লিপিবদ্ধ ছাড়াও ক্রেতারা পণ্য নিতে পেরেছেন। বাজারের চেয়ে কমদামে পণ্য নিতে পেরে ক্রেতারাও বেশ খুশি। বিক্রেতারা বলছেন, সাধারণ মানুষকে সেবা দিতে পেরে তারাও অনেক আনন্দিত।

 

খেজুর কিনে নেওয়া মো. শরীফ হোসেন বলেন, ‘বাজার থেকে কেজি প্রতি ৫০ টাকা কম দরে কিনতে পেরেছি। অন্য পণ্য কেনার জন্য নাম লিখিয়ে পরে এসে নিয়ে যাব। ছাত্ররা আমাদের জন্য যে উদ্যোগ নিয়েছে সেটা অবশ্যই প্রশংসনীয়।

 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি মো. আতিকুর রহমান বলেন, ‘পুরো রমজানজুড়ে আমরা এ কার্যক্রম চালিয়ে যেতে চাই। বাজারে যেন বেশি দামে পণ্য বিক্রি না হয় এবং ক্রেতাদের হাতে ন্যায্যমূল্যে তুলে দিতে আমাদের এ উদ্যোগ।’