ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তাদের কিছু কর্মীর মাধ্যমে এই ধর্ষণ ও লুটতরাজের ঘটনা ঘটছে : শিবির সেক্রেটারি

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম, ধর্ষণ ও লুটপাটের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। রবিবার (৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতকরণ এবং নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, “বাংলাদেশে কোনো ঘটনা ঘটার পর একটি রাজনৈতিক দল বলার চেষ্টা করছে যে দেশে নির্বাচিত কোনো সরকার নেই, এ কারণে এসব ঘটনা ঘটছে। অথচ আমরা দেখতে পাচ্ছি, তাদের কিছু কর্মীর মাধ্যমে এই ধর্ষণ ও লুটতরাজের ঘটনা ঘটছে।”

শিবির সেক্রেটারি আরও বলেন, “আমরা লজ্জিত, এ দেশে জুলাই-এ পরবর্তী যে জাতীয় ঐকমত্য গড়ে ওঠার কথা ছিল, যে জাতীয় ঐকমত্য গড়ে উঠলে ধর্ষক, ছিনতাইকারী ও লুটেরাদের স্থান এই দেশে হতো না; সেই জাতীয় ঐকমত্যের বিপরীতে গিয়ে কোনো ঘটনা ঘটলে, শুধুমাত্র নির্বাচনই একমাত্র সমাধান বলে একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল বুলি আওড়াচ্ছে। অথচ আমরা দেখতে পাচ্ছি তাদের কিছু কর্মীর মাধ্যমে এই ধর্ষণ-লুটতরাজের ঘটনা ঘটছে।”

তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, “যদি নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারেন, তাহলে আপনাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে মাইনাস হয়ে যাবেন।”

এ সময় ছাত্র শিবিরের অন্যান্য নেতাকর্মী ও অংশগ্রহণকারীরা ধর্ষণের শিকার নারীদের ন্যায়বিচার, নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের দাবি জানান।

তাদের কিছু কর্মীর মাধ্যমে এই ধর্ষণ ও লুটতরাজের ঘটনা ঘটছে : শিবির সেক্রেটারি

আপডেট সময়: ০৫:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নুরুল ইসলাম সাদ্দাম, ধর্ষণ ও লুটপাটের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। রবিবার (৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতকরণ এবং নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, “বাংলাদেশে কোনো ঘটনা ঘটার পর একটি রাজনৈতিক দল বলার চেষ্টা করছে যে দেশে নির্বাচিত কোনো সরকার নেই, এ কারণে এসব ঘটনা ঘটছে। অথচ আমরা দেখতে পাচ্ছি, তাদের কিছু কর্মীর মাধ্যমে এই ধর্ষণ ও লুটতরাজের ঘটনা ঘটছে।”

শিবির সেক্রেটারি আরও বলেন, “আমরা লজ্জিত, এ দেশে জুলাই-এ পরবর্তী যে জাতীয় ঐকমত্য গড়ে ওঠার কথা ছিল, যে জাতীয় ঐকমত্য গড়ে উঠলে ধর্ষক, ছিনতাইকারী ও লুটেরাদের স্থান এই দেশে হতো না; সেই জাতীয় ঐকমত্যের বিপরীতে গিয়ে কোনো ঘটনা ঘটলে, শুধুমাত্র নির্বাচনই একমাত্র সমাধান বলে একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল বুলি আওড়াচ্ছে। অথচ আমরা দেখতে পাচ্ছি তাদের কিছু কর্মীর মাধ্যমে এই ধর্ষণ-লুটতরাজের ঘটনা ঘটছে।”

তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, “যদি নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারেন, তাহলে আপনাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে মাইনাস হয়ে যাবেন।”

এ সময় ছাত্র শিবিরের অন্যান্য নেতাকর্মী ও অংশগ্রহণকারীরা ধর্ষণের শিকার নারীদের ন্যায়বিচার, নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের দাবি জানান।