ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা

আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও পতাকার অবমাননায় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ওপর হুমকিতে পড়েছে বলে মনে করেন অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত তারা। আজ শনিবার (৭ ডিসেম্বর) রাওয়া ক্লাবের সামনে ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ থেকে এমন ঘোষণা দেন তারা। বক্তব্যে সাবেক সেনা কর্মকর্তারা ভারতীয় আগ্রাসন ও অপপ্রচারের সমালোচনা করেন।

তারা বলেন, ৫ আগস্টের পর একের পর এক আগ্রাসী আচরণ করছে ভারতের গণমাধ্যম ও কিছু রাজনীতিক।

 

ভারতের নানা কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ভারতের ইদানীং কর্মকাণ্ড দেখে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি। বক্তারা আরো বলেন, আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বাংলাদেশ মেনে নেবে না। রাজনীতি বাদ দিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তারা।

 

ভারতের মিডিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে যে অপপ্রচার হচ্ছে তা বন্ধ করার আহ্বানও জানান তারা।

সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানান, ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নয়, হতে হবে সমতার ভিত্তিতে। এ ছাড়া বিগত সরকারের সময় ভারতের সঙ্গে করা চুক্তিগুলো প্রকাশের দাবি করা হয়। এরপর একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন সাবেক সেনা কর্মকর্তারা।

 

মিছিলটি রাওয়া ক্লাব থেকে বের হয়ে মূল সড়ক দিয়ে জাহাঙ্গীর গেট পার হয়ে বিমানবাহিনীর তথ্য ও নির্বাচনী কেন্দ্রের পাশ থেকে প্রদক্ষিণ করে ফের রাওয়া ক্লাবে আসে।

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা

আপডেট সময়: ০২:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৪

আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও পতাকার অবমাননায় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ওপর হুমকিতে পড়েছে বলে মনে করেন অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা

অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত তারা। আজ শনিবার (৭ ডিসেম্বর) রাওয়া ক্লাবের সামনে ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ থেকে এমন ঘোষণা দেন তারা। বক্তব্যে সাবেক সেনা কর্মকর্তারা ভারতীয় আগ্রাসন ও অপপ্রচারের সমালোচনা করেন।

তারা বলেন, ৫ আগস্টের পর একের পর এক আগ্রাসী আচরণ করছে ভারতের গণমাধ্যম ও কিছু রাজনীতিক।

 

ভারতের নানা কর্মকাণ্ডের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ভারতের ইদানীং কর্মকাণ্ড দেখে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি। বক্তারা আরো বলেন, আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বাংলাদেশ মেনে নেবে না। রাজনীতি বাদ দিয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তারা।

 

ভারতের মিডিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে যে অপপ্রচার হচ্ছে তা বন্ধ করার আহ্বানও জানান তারা।

সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানান, ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নয়, হতে হবে সমতার ভিত্তিতে। এ ছাড়া বিগত সরকারের সময় ভারতের সঙ্গে করা চুক্তিগুলো প্রকাশের দাবি করা হয়। এরপর একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন সাবেক সেনা কর্মকর্তারা।

 

মিছিলটি রাওয়া ক্লাব থেকে বের হয়ে মূল সড়ক দিয়ে জাহাঙ্গীর গেট পার হয়ে বিমানবাহিনীর তথ্য ও নির্বাচনী কেন্দ্রের পাশ থেকে প্রদক্ষিণ করে ফের রাওয়া ক্লাবে আসে।