ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাম মঙ্গল শোভাযাত্রাই থাকছে, স্লোগান ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সোমবারভ অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এবারের বর্ষবরণের স্লোগান ঠিক করা হয়েছে “নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান”। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে, উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে। সভায় সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীও উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান, এবারের নববর্ষ উদযাপনের স্লোগানটি “নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান” হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়েছে। এছাড়াও, শোভাযাত্রা নিয়ে পূর্বের সিদ্ধান্তগুলো অপরিবর্তিত থাকবে।

ব্রিফিংয়ে সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী জানান, এবারের নববর্ষ উৎসবে পহেলা বৈশাখের পাশাপাশি চৈত্রসংক্রান্তির আয়োজনও করা হবে। তবে, মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে তিনি জানান।

এছাড়া, স্লোগানটি দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রতি একটি প্রতীকী প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা বর্ষবরণের উৎসবে ঐক্য ও প্রতিবাদের বার্তা তুলে ধরছে।

নাম মঙ্গল শোভাযাত্রাই থাকছে, স্লোগান ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’

আপডেট সময়: ০৪:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সোমবারভ অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এবারের বর্ষবরণের স্লোগান ঠিক করা হয়েছে “নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান”। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে, উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে। সভায় সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীও উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান, এবারের নববর্ষ উদযাপনের স্লোগানটি “নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান” হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়েছে। এছাড়াও, শোভাযাত্রা নিয়ে পূর্বের সিদ্ধান্তগুলো অপরিবর্তিত থাকবে।

ব্রিফিংয়ে সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী জানান, এবারের নববর্ষ উৎসবে পহেলা বৈশাখের পাশাপাশি চৈত্রসংক্রান্তির আয়োজনও করা হবে। তবে, মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বলে তিনি জানান।

এছাড়া, স্লোগানটি দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রতি একটি প্রতীকী প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা বর্ষবরণের উৎসবে ঐক্য ও প্রতিবাদের বার্তা তুলে ধরছে।