বৈঠকে ড. ইউনূস প্রযুক্তিকে তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য আরও ব্যবহারকারী-বান্ধব করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “প্রযুক্তি ঘটনা ঘটানোর একটি হাতিয়ার। কিন্তু এটি আমরা কী করতে চাই, তা নির্ধারণ করে না। সুতরাং, এটিকে নিখুঁত করতে পুনরায় ইঞ্জিনিয়ারিং প্রয়োজন।”
তিনি ফেসবুকের সম্ভাবনা নিয়ে বলেন, “তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ফেসবুক একটি কার্যকর মাধ্যম হতে পারে।”
প্রধান উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর স্বার্থে সরকার ফেসবুকের সঙ্গে সহযোগিতায় যুক্ত থাকবে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক লামিয়া মোর্শেদ, প্রধান উপদেষ্টার ব্যক্তিগত সচিব সজীব এম খায়রুল ইসলাম, মেটার পাবলিক পলিসির প্রধান রুজান সারোয়ার, অ্যাসোসিয়েট জেনারেল কাউন্সেল নয়নতারা নারায়ণ এবং এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের মিসইনফরমেশন নীতি বিষয়ক প্রধান অ্যালিস বুদিসাত্রিজো।
এই বৈঠকে তরুণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন এবং বিভ্রান্তিমূলক তথ্যের বিরুদ্ধে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি গুরুত্ব পায়।